মোহাম্মদ ইমরান স্বপন : প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়, প্রবাসী কল্যাণ ব্যাংক সরকারি এ দুটি সংস্থা প্রবাসীদের কোনো কল্যাণে কাজ করছে কিনা জানা নেই! প্রবাসীদের শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত প্রতিটি পদক্ষেপেই ভোগান্তির শেষ নেই…
তার মধ্যে প্রধান কয়েকটি হলো:১. পাসপোর্ট করতে গেলে ভোগান্তি ২. পাসপোর্ট পেতে গেলে ভোগান্তি ৩. পুলিশ ক্লিয়ারেন্স। ৪. ভিসা প্রসেসিংয়ে ভোগান্তি। ৫. মেডিক্যাল চেকআপে ভোগান্তি। ৬. ব্যাংকে ঋণ পেতে সমস্যা/জায়গা-জমিন বিক্রিতে বাধ্য হয়। ৭. বিমানের টিকিট কাটতে বা পেতে ভোগান্তি। ৮. বিমান ফ্লাইট সময় মতো ছাড়তে ভোগান্তি। ৯. বিদেশে গিয়ে কাজ না পেয়ে ভোগান্তি। ১০. কাজ করার পর বেতন পেতে ভোগান্তি। ১১. থাকা-খাওয়া সমস্যা। ১২. পাসপোর্ট রিনিউ করতে ভোগান্তি। ১৩. ছুটি পেতে সমস্যা। ১৪. বিমানবন্দরে হেনস্তার শিকার হওয়া। ১৫. মৃত প্রবাসীর লাশ পেতে ভোগান্তি, তাও নিজ খরচে।
তাছাড়া জাল ও ভুয়া ভিসার জন্য বিদেশে গিয়ে জেল-জরিমানা দিয়ে খালি হাতে ফেরত আসতে হয়। অথচ প্রবাসীদের স্বার্থে করা সরকারি দুটি সংস্থা পড়ে রয়েছে অচল অবস্থায়। আরো আছে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় ও দূতাবাসের মতো সরকারি সংস্থাগুলো। এসব অফিস/সংস্থা বাংলাদেশের প্রবাসীদের কোন কাজে লাগছে? আমার জানা নেই! অথচ নাম দিয়েছে প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয় – প্রবাসী কল্যাণ ব্যাংক।
আরো অনেক ধরনের ভোগান্তি শেষে প্রিয় প্রবাসী ভাই ও বোনেরা এদেশে অর্থনীতির চাকা সচল রেখেই চলছে। তাদের জন্য সরকার কি পদক্ষেপ নিচ্ছে বা নিচ্ছেন। উপরে উল্লেখিত প্রতিটি পয়েন্ট নিয়ে বিস্তারিত সময় করে লিখব!
আপনার মতামত লিখুন :